Dakhinadarpon গত ১৫ বছরে শেখ হাসিনা সরকারের সব অপকর্মের বিচার করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা – Dakhinadarpon
Image

শনিবার || ২২শে অগ্রহায়ণ, ১৪৩১ বঙ্গাব্দ || ৭ই ডিসেম্বর, ২০২৪ খ্রিস্টাব্দ || ৩রা জমাদিউস সানি, ১৪৪৬ হিজরি

গত ১৫ বছরে শেখ হাসিনা সরকারের সব অপকর্মের বিচার করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা

প্রকাশিতঃ ১৭ নভেম্বর ২০২৪, রবি, ১০:২৭ অপরাহ্ণ । পঠিত হয়েছে ১৪ বার।

গত ১৫ বছরে শেখ হাসিনা সরকারের সব অপকর্মের বিচার করা হবে: প্রধান উপদেষ্টা

পাঁচই অগাস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের তিনদিন পর দায়িত্ব নেয়া অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১০০ দিন পূর্তিতে জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেছেন, শুধু জুলাই-অগাস্টের হত্যাকাণ্ড নয়, গত ১৫ বছরে শেখ হাসিনা সরকারের সব অপকর্মের বিচার করা হবে।

সন্ধ্যায় প্রায় ৪০ মিনিট ব্যাপী ওই ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, দেশকে গণতান্ত্রিক ধারায় ফেরাতে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষেই দ্রুতই নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণা করা হবে।

তিনি বলেন, “নির্বাচনী সংস্কারের সিদ্ধান্ত হয়ে গেলে খুব দ্রুত দেশবাসী নির্বাচনের রোডম্যাপ পেয়ে যাবেন”।

অন্তর্বর্তী সরকারের ১০০ দিন পূর্ণ হয়েছে গত ১৫ই নভেম্বর। ১০০ দিন পূর্তি উপলক্ষে রোববার সন্ধ্যায় জাতির উদ্দেশে ভাষণ দেন প্রধান উপদেষ্টা।

জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে অধ্যাপক ইউনূস বলেছেন, কেবল দেশে নয়, গুম, খুন ও জুলাই-আগস্ট গণহত্যার সাথে জড়িতদের আন্তর্জাতিক আদালতেও বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

তিনি এসময় বলেন, “অন্তর্বর্তী সরকার সৃষ্টি হয়েছে রাজনীতিকে নীতির কাঠামোয় আনার জন্য, এবং রাজনীতির জন্য নতুন পরিবেশ সৃষ্টির নিবিড় আকাঙ্ক্ষা থেকে”।

জনগণ ও রাজনৈতিক দলগুলোর প্রতি তিনি আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, “এই আকাঙ্ক্ষা পূরণ করা থেকে জাতিকে বঞ্চিত করবেন না”।

ভাষণে রাষ্ট্র সংস্কারের সংস্কার কমিশনগুলোর নানা পদক্ষেপের কথা তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি গত ১০০ দিনে দেশের সংকটময় পরিস্থিতির কথা তুলে ধরে এ সময়ে অন্তবর্তীকালীন সরকারের নেয়া নানা পদক্ষেপের কথাও তুলে ধরেন।

বিগত শেখ হাসিনা সরকারের শাসন আমলের সময়ের গুম খুনের ঘটনার বিষয়ে উল্লেখ করেন প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি জানান, বিগত সরকারের সময় ১,৬০০ গুমের তথ্য পেয়েছে গুম সংক্রান্ত কমিশন। তাদের ধারণা এই সংখ্যা ৩,৫০০ ছাড়িয়ে যাবে।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “কমিশনের কাছে গুমের অভিযোগ করতে অনেকে ভয় পাচ্ছেন এই ভেবে যে, অভিযুক্ত ব্যক্তিদের দ্বারা তারা আবার আক্রান্ত হতে পারেন, ক্ষতিগ্রস্ত হতে পারেন। আমি আপনাদের আশ্বস্ত করতে চাই, আপনারা দ্বিধাহীন চিত্তে কমিশনকে আপনাদের অভিযোগ জানান।”

তিনি বলেন, কেবল জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডই নয়, আমরা গত ১৫ বছরে সব অপকর্মের বিচার করবো।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, এই গুম খুনে যারা অভিযুক্ত তারা যতই শক্তিশালী হোক, যে বাহিনীরই হোক তাকে ছাড় দেওয়ার কোনো সুযোগ নেই।

তিনি জানান, কেবল দেশে নয়, গুম, খুন ও জুলাই-আগস্ট গণহত্যার সাথে জড়িতদের আন্তর্জাতিক আদালতেও বিচারের উদ্যোগ নিয়েছে সরকার।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “আমাদের সরকার প্রতিটি মৃত্যুর তথ্য অত্যন্ত যত্নের সাথে জোগাড় করছে। এই বিপ্লবে আহত হয়েছে ১৯,৯৩১ জন। আহতদের জন্য ঢাকার ১৩টি হাসপাতালসহ বিভিন্ন বিশেষায়িত হাসপাতালে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হয়েছে”।

“প্রতিদিনই তালিকায় আরো নতুন নতুন শহিদের তথ্য যোগ হচ্ছে যারা স্বৈরাচারের আক্রোশের শিকার হয়ে এই পৃথিবী ছেড়ে চলে গেছেন। প্রতিটি হত্যার বিচার আমরা করবোই” যোগ করেন তিনি।

তিনি বলেন, “জুলাই-আগস্ট হত্যাকাণ্ডের বিচারের কাজ বেশ ভালোভাবে এগিয়ে যাচ্ছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকেও ভারত থেকে ফেরত চাইবো আমরা”।

জাতির উদ্দেশে দেয়া এই ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা কথা বলেন আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচন নিয়ে।

তিনি বলেছেন, “নির্বাচনের ট্রেন যাত্রা শুরু করেছে, এটা আর থামবে না।”

“আমাদের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ কাজ হচ্ছে, একটি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন আয়োজনের মধ্যদিয়ে নির্বাচিত সরকারের কাছে দায়িত্ব হস্তান্তর। আমরা রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে আমাদের নিয়মিত যোগাযোগ অব্যাহত রেখেছি”।

সংস্কার কমিশনগুলো আগামী ডিসেম্বর কিংবা জানুয়ারির মধ্যে সুপারিশমালা সরকারের কাছে জমা দিবে বলে আশা প্রকাশ করেন প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি জানান, সংস্কার কমিশনের সুপারিশের ভিত্তিতে রাজনৈতিক দলগুলোর সাথে ধারাবাহিক সংলাপের মাধ্যমে সংস্কার রুপরেখা চূড়ান্ত করা হবে।

অধ্যাপক ইউনূস বলেন, “নির্বাচন কবে হবে, সবার মনে সেই প্রশ্ন আছে। আমরা নির্বাচন আয়োজনে প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিতে শুরু করেছি। কয়েকদিনের মধ্যে নির্বাচন কমিশন গঠনের পর সব দায়িত্ব তাদের উপর বর্তাবে।”

তিনি জানান, আইন ও বিধি সংস্কার হলে প্রথম বারের মত প্রবাসী বাংলাদেশিরা পোস্টাল ব্যালটের মাধ্যমে ভোট দিতে পারবে।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন এসময় রাষ্ট্র সংস্কারে গঠিত কমিশনগুলোর কাজে সংস্কার প্রস্তাবনা তুলে ধরতে দেশের নাগরিকদের কাছে অনুরোধ জানান।

নির্বাচনী সংস্কারের সিদ্ধান্ত হলেই খুব দ্রুত নির্বাচনী রোডম্যাপ ঘোষণার কথাও জানান প্রধান উপদেষ্টা।

ইতোমধ্যে অন্যান্য সংস্কার কমিশনের সুপারিশমালা নিয়ে আলাপ চলতে থাকবে।

তবে সংস্কারের জন্য নির্বাচন আয়োজনে কয়েক মাস বিলম্বিতও করা যেতে পারে বলে মন্তব্য করেছেন প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি বলেছেন, নির্বাচন ছাড়াও আরো গুরুত্বপূর্ণ সংস্কার করার ব্যাপারে ঐক্যমত্য গঠনের জন্য অতিরিক্ত সময় প্রয়োজন হতে পারে।

“দেশবাসীর কাছে, বিশেষ করে রাজনৈতিক দলগুলির কাছে আমরা ক্রমাগতভাবে প্রশ্ন তুলতে থাকতে থাকবো কী কী সংস্কার নির্বাচনের আগে আপনারা করে নিতে চান।

নির্বাচনের আয়োজন চলাকালীন কিছু সংস্কার হতে পারে। সংস্কারের জন্য নির্বাচনকে কয়েক মাস বিলম্বিতও করা যেতে পারে।”
দুর্নীতি-অর্থ পাচারে অভিযুক্ত দেড়শো প্রভাবশালীর তালিকা তৈরি
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ১০০ দিনে দুর্নীতি বন্ধে নেয়া পদক্ষেপ তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ইউনূস।

তিনি বলেছেন, সর্বগ্রাসী দুর্নীতির হাত থেকে দেশের সব প্রতিষ্ঠানকে রক্ষা করতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার সচেষ্ট রয়েছে। দুর্নীতি দমন কমিশন পুনর্গঠনের কাজ চলছে।

“ইতোমধ্যে দুর্নীতি-অর্থ পাচারে অভিযুক্ত দেড়শো প্রভাবশালীর তালিকা তৈরি করা হয়েছে, এবং ৭৯ জনের বিরুদ্ধে অনুসন্ধান শুরু করা হয়েছে।

এছাড়া ১৫ শতাংশ আয়কর পরিশোধ করে অপ্রদর্শিত পরিসম্পদ, অর্থাৎ কালো টাকা সাদা করা বিধান বাতিল করা হয়েছে।”

সরকারি কার্যক্রমে গতি আনতে ১৯,০৮৪ জন কর্মকর্তা-কর্মচারীকে পদোন্নতি, ১৩,৪২৯ জনকে বদলি এবং ১২,৬৩৬ জনের বিরুদ্ধে শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেয়া হয়েছে বলে জানান প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি বলেছেন, পতিত সরকার ও তার দোসররা প্রতিবছর ১২ থেকে ১৫ বিলিয়ন ডলার পাচার করেছে।

দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল, বাংলাদেশ সম্প্রতি এই তথ্য দিয়েছে। পাচার হয়ে যাওয়া এই অর্থ ফিরিয়ে আনার জন্য সম্ভাব্য সব ধরনের উদ্যোগ গ্রহণ করা হয়েছে বলে তিনি উল্লেখ করেন।

‘দ্রব্যমূল্য নিয়ে লুকোছাপা নেই’ বলে মন্তব্য করে প্রধান উপদেষ্টা বলেছেন, এই সরকার দায়িত্ব গ্রহণের পর বেশ কয়েকটি বন্যা হয়েছে, ফলে বন্যাপরবর্তী সময়ে বাজারে শাকসবজিসহ নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের দাম বেড়েছে।

তিনি বলেন, মানুষ যাতে স্বল্প মূল্যে কৃষিপণ্য কিনতে পারে সে জন্য রাজধানীসহ বিভিন্ন স্থানে সরকারি কিছু পণ্য বিক্রি করা হচ্ছে।

টিসিবির মাধ্যমে এক কোটি নিম্ন আয়ের ফ্যামিলি কার্ডের মধ্যে ৫৭ লাখকে স্মার্ট কার্ডে রূপান্তরিত করা হয়েছে।

বন্যার ফলে চালের উৎপাদন ব্যাহত হওয়ায় চাল আমদানিতে শুল্ক ছাড় দেওয়া হয়েছে।

“আসন্ন রমজানে নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের সরবরাহ ও দাম যাতে স্বাভাবিক থাকে, সে জন্য সরকারের বিভিন্ন কর্তৃপক্ষ ব্যবসায়ীদের সঙ্গে নিয়মিত বৈঠক করে যাচ্ছে। দ্রব্যমূল্য নিয়ে সরকারের কোনো লুকোছাপা নেই।”

একশো দিন পূর্তির এই ভাষণে প্রধান উপদেষ্টা জানান জুলাই-অগাস্টের গণ-অভ্যুথানে সকল নিহতদের পরিবারকে পুনর্বাসন করা হবে। কেউ বাদ পড়বে না।

অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস বলেন, “সকল আহত শিক্ষার্থী-শ্রমিক-জনতার চিকিৎসার সম্পূর্ণ ব্যয় সরকার বহন করবে। আহতদের দীর্ঘমেয়াদি এবং ব্যয়বহুল চিকিৎসা এবং শহিদদের পরিবারের দেখা-শোনার জন্য স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের নেতৃত্বে একটি পূর্ণাঙ্গ তালিকা প্রস্তুত করা হয়েছে”।

প্রতিটি নিহতের পরিবারকে সরকারের পক্ষ থেকে ৩০ লক্ষ টাকা দেয়া হচ্ছে বলেও জানান প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, “আন্দোলনে চোখ যারা দৃষ্টিশক্তি হারিয়েছে তাদের চিকিৎসার জন্য নেপাল থেকে কর্নিয়া আনার ব্যবস্থা করা হয়েছে। এবং যাদের প্রয়োজন তাদেরকে সরকারের পক্ষ থেকে বিদেশে চিকিৎসার জন্য পাঠানো হচ্ছে”।

“জুলাই অভ্যুত্থানের কোন শহিদ এবং আহত ছাত্র শ্রমিক চিকিৎসা সেবা এবং পুনর্বাসন পরিকল্পনা থেকে বাদ যাবে না। এটি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের অঙ্গীকার” বলেন প্রধান উপদেষ্টা।

এই গণ-অভ্যুত্থানের শহিদদের স্মৃতি ধরে রাখতে গঠিত “জুলাই শহিদ স্মৃতি ফাউন্ডেশন” এর কার্যক্রমের কথাও তুলে ধরেন তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা মুহাম্মদ ইউনূস জানান জুলাই-আগস্ট নিহতদের পরিবারের পুনর্বাসন ও আহতদের সর্বোত্তম চিকিৎসা নিশ্চিত করতে জন্য সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে ৫ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের একটি বরাদ্দ প্রস্তাব বিশ্বব্যাংকে পাঠানো হয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টা তার এই ভাষণে পাঁচই অগাষ্ট পরবর্তী বাংলাদেশের পরিস্থিতির কথা তুলে ধরেন।

তিনি বলেন, “জুলাই-অগাস্ট বিপ্লবের পর আমরা এমন একটি দেশ হাতে পেয়েছি যার সর্বত্র ছিল বিশৃঙ্খলা। স্বৈরশাসন টিকিয়ে রাখতে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীকে জনগণের মুখোমুখি দাঁড় করিয়ে দেওয়া হয়েছিল। বিপ্লব চলাকালে প্রায় দেড় হাজার ছাত্র-শ্রমিক জনতার শহিদি মৃত্যু হয়”।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি উন্নতি করতে সরকারের নেয়া উদ্যোগের কথাও তুলে ধরেন প্রধান উপদেষ্টা।

তিনি বলেন, আমরা পুলিশের মনোবল ফিরিয়ে এনে তাদের আবার আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় কাজে লাগানোর চেষ্টা করছি। এক্ষেত্রে অনেক দৃশ্যমান উন্নতিও হয়েছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষায় বাংলাদেশ সেনাবাহিনীকেও কিছু নির্বাহী ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে, যা পরিস্থিতির দৃশ্যমান উন্নতিতে সহায়তা করেছে।

আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে ভুমিকা রাখায় রাজনৈতিক দলগুলোকেও ধন্যবাদ জানান তিনি।

প্রধান উপদেষ্টা বলেন, “গত ১০০ দিনে ধর্মীয় সংখ্যালঘুদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ানোর চেষ্টা করা হয়েছে। কয়েকটি ক্ষেত্রে তারা সহিংসতারও শিকার হয়েছেন। কিন্তু এটা নিয়ে যে-সব প্রচার-প্রচারণা হয়েছে তা ছিল সম্পূর্ণ অতিরঞ্জিত”।

তিনি জানান, অল্প যেসমস্ত সহিংসতার ঘটনা ঘটেছে তার মূল কারণ ছিল রাজনৈতিক। কিন্তু এসব ঘটনাকে ধর্মীয় আবরণ দিয়ে বাংলাদেশকে নতুন করে অস্থিতিশীল করে তোলার চেষ্টা হয়েছে।

এ অবস্থা থেকে উত্তরণে দেশের মানুষের প্রতি আহবান জানান প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূস।

গত অগাস্টে কুমিলা ফেনী অঞ্চলে বন্যা পরিস্থিতির ও তা উত্তরণে সরকারের পদক্ষেপের কথাও তুলে ধরেন তিনি।–বিবিসি

এ জাতীয় আরো সংবাদ

প্রধান উপদেষ্টার সাথে অলি আহমদের সাক্ষাৎ না হওয়ার বিষয়টিকে...

প্রকাশিতঃ ৫ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহঃ, ১১:১৫ অপরাহ্ণ

মেঘনায় কুরআন অবমাননার দায়ে যুবক গ্রেপ্তার

প্রকাশিতঃ ৫ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহঃ, ১০:২৬ অপরাহ্ণ

শেখ হাসিনার বিদ্বেষমূলক বক্তব্য প্রচারে নিষেধাজ্ঞা

প্রকাশিতঃ ৫ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহঃ, ১০:২৪ অপরাহ্ণ

ধর্ম ও মতের পার্থক্য থাকলেও আমরা সবাই একই পরিবারের...

প্রকাশিতঃ ৫ ডিসেম্বর ২০২৪, বৃহঃ, ১০:১৯ অপরাহ্ণ

শ্বেতপত্র: ২৮ উপায়ে দুর্নীতি, ১৫ বছরে ২৩৪ বিলিয়ন মার্কিন...

প্রকাশিতঃ ২ ডিসেম্বর ২০২৪, সোম, ১১:৪১ অপরাহ্ণ

সাতক্ষীরায় কর্মী সম্মেলনে জনতার মহাসমুদ্র জাতীয় স্বা‌র্থে দল ও...

প্রকাশিতঃ ৩০ নভেম্বর ২০২৪, শনি, ৬:০০ অপরাহ্ণ

যে ১০টি লক্ষণ দেখলে ডায়াবেটিস রোগের পরীক্ষা করাতে হবে

প্রকাশিতঃ ২২ নভেম্বর ২০২৪, শুক্র, ১১:১৬ অপরাহ্ণ